376 . রফিক সাহেব রমজানে রোজা রাখেন না, বরং বলেন, যারা গরিব তারা রোজা রাখেন। তিনি রোজা রাখা পছন্দ করেন না, বলেন, এটা অযথা। তার এমন মনে করা—

A. ফাসেকি
B. মুনাফেকি
C. কুফুরি
D. মাকরুহ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

377 . 'মিথ্যা সকল পাপের মূল’– কে বলেছেন?

A. আল্লাহ
B. রাসুল (স)
C. আবু বকর (রা)
D. উমর (রা)

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

378 . ধৈর্যের বিনিময় কী?

A. জান্নাত
B. সাহাবিদের ভালোবাসা
C. নবির ভালোবাসা
D. সওয়াব

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

379 . হারাম অর্থ কী?

A. বৈধ
B. অবৈধ
C. নিন্দনীয়
D. অপছন্দ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

380 . সিদকের বিপরীত কী?

A. সবর
B. গীবত
C. কিযব
D. তাকওয়া

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

381 . 'তাকওয়া' শব্দের অর্থ কী?

A. আমল করা
B. ভয় করা
C. অনুগত্য করা
D. সিজদা করা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

382 . ইসলামি শিক্ষার মূল ভিত্তি কী?

A. তাওহিদ
B. আখেরাত
C. ইহকাল
D. জান্নাত

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

ইসলামি শিক্ষার মূল ভিত্তি হলো তাওহিদ। তাওহিদ শব্দের অর্থ একত্ববাদ। এটি শিরকের বিপরীত।

383 . ইসলামের প্রথম মন্তব্য কোনটি?

A. সূফ্‌ফা
B. বায়তুল্লাহ
C. দারুল আরকাম
D. দারুল হিমাহ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

ইসলামের প্রথম মন্তব্য দারুল আরকাম

384 . ইমান ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টিকারী ইবাদত কোনটি?

A. সালাত
B. সাপ্তম
C. হজ
D. যাকাত

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

রাসুল (সা:) বলেছেন, ‘ঈমান ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য হলো সালাত।’ (তিরমিজি-২৬১৮)

385 . ইসলামের প্রথম বুনিয়াদ কোনটি?

A. সালাত
B. ইমান
C. সাওম
D. যাকাত

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

386 . নিচের কোনটি আলাদা?

A. অভিযোগ
B. খালাস
C. জামিন
D. খুৎবা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

387 . হাদীস অস্বীকারকারীর অবস্থান-

A. কাফির
B. ফাসিক
C. আদালত নষ্ট হবে
D. তার পিছনে নামায হবে না।

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

জবাব: ওয়ালাইকুমমুসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ…আলহামদুলিল্লাহ, সালাত এবং সালাম বর্ষিত হোক প্রিয় নবী এবং রাসুল মুহাম্মাদ ﷺ এর উপর এবং তার পরিবারবর্গ এবং তার সাহাবায় কেরাম এবং শেষ দিবস পর্যন্ত প্রতিটি মুসলিম নর নারীর উপর, আম্মা বাদ। উপরোক্ত প্রশ্নে যাদের সম্পর্কে বলা হল, আসলে এদেরকে আহলে কুরআন বা কুরআনিক বলা ঠিক নয়। তাদের সঠিক পরিচয় হচ্ছে, তারা সুন্নাত বা হাদীস অস্বীকারকারী। তারা কখনোই কুরআনের অনুসারী নয়; বরং তারা কুরআনের দুশমন। তারা যদি আসলেই কুরআনের অনুসারী হতো, তাহলে তারা রাসুলের হাদীস বা সুন্নাতকে মেনে নিতো। কেননা কুরআনে কারীমের অনেক জায়গায় রাসুলের আনুগত্য ও অনুসরণের ব্যাপারে তাগিদ দেয়া হয়েছে এবং সরাসরি রাসুলের আদেশ, নিষেধ এবং ফয়সালা মেনে চলার আদেশ দেয়া হয়েছে এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আনুগত্য ও অনুসরণ করা আবশ্যক করে দেয়া হয়েছে। তারা যদি রাসুলের আনুগত্য এবং অনুসরণকে অস্বীকার করে, তবে তারা যেন কুরআনকেই অস্বীকার করলো। অতএব যারা রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে, রাসুলের আনুগত্য ও অনুসরণকে অস্বীকার করে, তারা আহলুল কুরআন বা কুরআনিক নয়। তারা কুরআনের বিরোধিতাকারী, তারা কুরআন অমান্যকারী, তারা কুরআন অস্বীকারকারী, বিভ্রান্ত ও বিভ্রান্তকারী। শুধু তাই নয়, বরং যারা সরাসরি রাসুলের হাদীসকে অস্বীকার করবে তারা আহলুস সুন্নাহ এর আলেমদের ঐক্যমতে কাফের, এবং হাদীস অস্বীকার করার মাধ্যমে তারা ইসলাম থেকে বের হয়ে যাবে অথবা তারা এর মাধ্যমে মুরতাদ হয়ে যাবে। কেননা আহলুস সুন্নাহ এর আলেমদের কাছে কুরআন যেমন হুজ্জৎ, তেমনিভাবে হাদীসও হুজ্জৎ, কুরআনের একটি আয়াত যেই রকম গুরুত্ব ও মর্যাদা রাখে, তেমনিভাবে বিশুদ্ধভাবে প্রমাণিত রাসুলের হাদীসও কুরআনের আয়াতের মতো গুরুত্ব ও মর্যাদা রাখে। কারণ কুরআন যেই রকম ওহী, হাদীসও সেই রকম ওহী। অতএব কুরআন এবং হাদীসের মাঝে পার্থক্য করার কোন সুযোগ নেই, সহীহ হাদীস কখনোই কুরআনের বিপরীতে যাবেনা, এবং কুরআনের কোন আয়াতও বিশুদ্ধভাবে প্রমাণিত হাদীসের বিপরীতে যাবেনা।

অতএব রাসুলের হাদীস অস্বীকার করার কোন সুযোগ নেই, বরং প্রত্যেক মুসলিমের উপর আবশ্যক হচ্ছে, রাসুলের হাদীসকে মেনে নেওয়া, এবং কুরআন ও সহীহ সুন্নাহ অনুযায়ী আমল করা, সুন্নাতের প্রতি মানুষকে আহব্বান করা এবং যারা রাসুলের সুন্নাত বা হাদীসকে অস্বীকার করে, তাদের ব্যাপারে সাবধান ও সতর্ক করা। কেননা ইসলামের অনেক বিষয়ে ইখতেলাফ রয়েছে এবং থাকবে কিন্তু রাসুলের হাদীস মানা এবং না মানার ব্যাপারে ইখতেলাফের কোন সুযোগ নেই, কারণ এটা হচ্ছে ঈমান এবং কুফর এর বিষয়। যার উপরে এই উম্মাহর ইজমা হয়ে গেছে। সুতরাং হাদীস অস্বীকারকারীরা হল নব্য আবিষ্কৃত বিদআতি, গোমড়া ও পথভ্রষ্ট এবং অবাঞ্ছিত দল, যারা মানুষকে ঈমান থেকে কুফরের দিকে নিয়ে যাওয়ার দাওয়াত দিচ্ছে। আল্লাহ আমাদেরকে এবং মুসলিম উম্মাহকে হাদীস অস্বীকারকারী বাতিল ফির্কা থেকে হিফাযত করুন। আমীন।

388 . হাদীসের মূল বক্তব্য হলো-

A. সনদ
B. রাবী
C. মতন
D. সব কয়টি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

হাদীস (حَدِيْث) এর শাব্দিক অর্থ: নতুন, প্রাচীন ও পুরাতন এর বিপরীত বিষয়। এ অর্থে যে সব কথা, কাজ ও বস্ত্ত পূর্বে ছিল না, এখন অস্তিত্ব লাভ করেছে তাই হাদীস। এর আরেক অর্থ হলো: কথা। ফক্বীহগণের পরিভাষায় নাবী কারীম (ﷺ) আল্লাহ্‌র রাসূল হিসেবে যা কিছু বলেছেন, যা কিছু করেছেন এবং যা কিছু বলার বা করার অনুমতি দিয়েছেন অথবা সমর্থন জানিয়েছেন তাকে হাদীস বলা হয়। কিন্তু মুহাদ্দিসগণ এর সঙ্গে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) সম্পর্কিত বর্ণনা ও তার গুণাবলী সম্পর্কিত বিবরণকেও হাদীসের অন্তর্ভুক্ত করেন। এ হিসেবে হাদীসকে প্রাথমিক পর্যায়ে তিন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়:

১। ক্বওলী হাদীস: কোন বিষয়ে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) যা বলেছেন, অর্থাৎ যে হাদীসে তাঁর কোন কথা বিবৃত হয়েছে তাকে ক্বওলী (বাণী সম্পর্কিত) হাদীস বলা হয়।

২। ফে’লী হাদীস: মহানাবী (ﷺ)-এর কাজকর্ম, চরিত্র ও আচার-আচরণের ভেতর দিয়েই ইসলামের যাবতীয় বিধি-বিধান ও রীতিনীতি পরিস্ফুট হয়েছে। অতএব যে হাদীসে তাঁর কোন কাজের বিবরণ উল্লেখিত হয়েছে তাকে ফে’লী (কর্ম সম্পর্কিত) হাদীস বলা হয়।

৩। তাকরীরী হাদীস: সাহাবীগণের যে সব কথা বা কাজ নাবী কারীম (ﷺ)-এর অনুমোদন ও সমর্থন প্রাপ্ত হয়েছে, সে ধরনের কোন কথা বা কাজের বিবরণ হতেও শরীয়াতের দৃষ্টিভঙ্গি জানা যায়। অতএব যে হাদীসে এ ধরনের কোন ঘটনার বা কাজের উল্লেখ পাওয়া যায় তাকে তাকরীরী (সমর্থন মূলক) হাদীস বলে।

সুন্নাহ (السنة): হাদীসের অপর নাম সুন্নাহ্ (السنة) সুন্নাত শব্দের অর্থ চলার পথ, কর্মের নীতি ও পদ্ধতি। যে পন্থা ও রীতি নাবী কারীম (ﷺ) অবলম্বন করতেন তাকে সুন্নাত বলা হয়। অন্য কথায় রাসুলুল্লাহ (ﷺ) প্রচারিত উচ্চতম আদর্শই সুন্নাত। কুরআন মাজিদে মহত্তম ও সুন্দরতম আদর্শ (أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ) বলতে এই সুন্নাতকেই বুঝানো হয়েছে।

খবর (خبر): হাদীসকে আরবী ভাষায় খবরও (خبر) বলা হয়। তবে খবর শব্দটি হাদীস ও ইতিহাস উভয়টিকেই বুঝায়।

আসার (أثر ): আসার শব্দটিও কখনও কখনও রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর হাদীসকে নির্দেশ করে। কিন্তু অনেকেই হাদীস ও আসার এর মধ্যে কিছু পার্থক্য করে থাকেন। তাঁদের মতে- সাহাবীগণ থেকে শরীয়াত সম্পর্কে যা কিছু উদ্ধৃত হয়েছে তাকে আসার বলে।

389 . মুসলমানেরা কবে প্রথম জেরুজালেম দখল করেন?

A. ৬৩০ খ্রি
B. ৬৩৮ খ্রি
C. ৬৪০ খ্রি
D. ৬৪১ খ্রি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

মুসলমানেরা ৬৩৮ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম জেরুজালেম দখল করে।

390 . আখলাকে হামিদা কী?

A. প্রশংসনীয় আচরন
B. সুন্দর আচরন
C. ভাল আচরন
D. সাধু সুলভ আচরন

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

আখলাকে হামিদা অর্থ প্রশংসনীয় আচরণ

377 . 'মিথ্যা সকল পাপের মূল’– কে বলেছেন?

378 . ধৈর্যের বিনিময় কী?

379 . হারাম অর্থ কী?

380 . সিদকের বিপরীত কী?

381 . 'তাকওয়া' শব্দের অর্থ কী?

382 . ইসলামি শিক্ষার মূল ভিত্তি কী?

383 . ইসলামের প্রথম মন্তব্য কোনটি?

384 . ইমান ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টিকারী ইবাদত কোনটি?

385 . ইসলামের প্রথম বুনিয়াদ কোনটি?

386 . নিচের কোনটি আলাদা?

387 . হাদীস অস্বীকারকারীর অবস্থান-

388 . হাদীসের মূল বক্তব্য হলো-

389 . মুসলমানেরা কবে প্রথম জেরুজালেম দখল করেন?

390 . আখলাকে হামিদা কী?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক