781 . বাংলাদেশের কোন জেলা সম্প্রতি রেল যোগাযোগের আওতায় এসেছে?

A. গাজীপুর
B. পাবনা
C. টাঙ্গাইল
D. পিরোজপুর

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

যমুনা সেতুর উপর দিয়ে রেলসংযোগ চালুর মাধ্যমে ঢাকার সাথে উত্তরবঙ্গের সরাসরি রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠার জন্য টাঙ্গাইলে রেল সংযোগ স্থাপিত হয়। বাংলাদেশে প্রথম রেললাইন (ব্রডগেজ) স্থাপতি হয় ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৮৬৪। প্রথম রেললাইন বসানো হয় দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত। উপমহাদেশে প্রথম রেলগাড়ি চালু হয় ১৮৫৩ সালে। উপমহাদেশে প্রথম রেলগাড়ি চালু করেন লর্ড ডালহৌসী।

খ ইউনিট (2007-2008) || ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় || 2007

প্রিমিয়াম প্ল্যান: ১ মাস

99 ৳

৩০ দিনের জন্য সকল লাইভ এবং আর্কাইভ মডেল টেস্ট, প্রশ্ন ব্যাংক ও লেকচার শিট সহ অ্যাপ এর প্রিমিয়াম সব এক্সেস পাবেন।

সাবস্ক্রিপশন লিংক

782 . ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন প্রাক্তন উপাচার্যু ভারতের এক প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির ভাই?

A. ড. মাহমুদ হোসেন
B. স্যার এ এফ রহমান
C. ড. আর সি মজুমদার
D. বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

খ ইউনিট (2007-2008) || ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় || 2007

A. মেহেরপুর বৈদ্যনাথ তলায়
B. নয়াদিল্লিতে
C. ৮ নং থিয়েটার রোড কলকাতায়
D. আগরতলায়

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের সদর দপ্তর ছিল ৮ং থিয়েটার রোড, কললাতা

DPE উচ্চমান সহকারী কাম হিসাবরক্ষক (22-06-2001)

A. চট্টগ্রামে
B. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রসভায়
C. কুষ্টিয়ার মুজিবনগরে
D. কলকাতার বাংলাদেশ মিশনে

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

১৯৭১ সালের ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উত্তোলিত হয় গারো সবুজের মাঝে লাল বৃত্তের স্বাধীন বাংলাদেশের সোনালী মানচিত্র খচিত পতাকা। সকাল ১১টায় ডাকসুর তৎকালীন সভাপতি আ স ম আবদুর রব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের বিশাল ছাত্র সমাবেশ পতাকা উত্তোলন করেন।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় || হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা (28-01-2003)

A. ৫ম - ৬ষ্ঠ শতক
B. ৬ষ্ঠ - ৭ম শতক
C. ৭ম-৮ম শতক
D. ৮ম - ৯ম শতক

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

'মাৎসান্যায়’ সময়কাল নির্দেশ করে ৭ম। ৮ম শতককে। শশাংকের মৃত্যুর পর বাংলার ইতিহাসে এক অন্ধকার যুগের সূচনা হয়। দীর্ঘদিন বাংলায় কোন যোগ্য শাসক ছিলেন না। ফলে, রাজ্যে বিশৃঙ্খলা ও অরাজকতা দেখা দেয়। একদিকে হর্ষবর্ধন ও ভাস্করবর্মণের হাতে গৌড় রাজ্য ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যায়, অন্যদিকে ভূ - স্বামীরা প্রত্যেকেই বাংলার রাজা হওয়ার কল্পনায় একে অন্যের সাথে সংঘাতে মেতে উঠে। কেন্দ্রীয় শাসন শক্ত হাতে ধরার মতো কেউ ছিল না। এ অরাজকতার সময়কালকে পাল তাম্রশাসনে আখ্যায়িত করা হয়েছে 'মাৎসান্যায়' বলে। পুকুরে বড় মাছ ছোট মাছকে ধরে গিলে ফেলার মতো বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিকে বলে 'মাৎসান্যায়’ |