1051 . কেন্দ্রাতিগ বল কোথায় সবচেয়ে বেশি?

A. মেরু অঞ্চলে
B. কর্কটক্রান্তি রেখায়
C. পৃথিবীর ভূমধ্যরেখায়
D. পৃষ্ঠে

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

- পৃথিবী নিজ অক্ষের চারদিকে ঘুরছে, যাকে আমরা আহ্নিক গতি বলি। এই আহ্নিক গতির ফলে পৃথিবীর উপর কেন্দ্রাতিগ বল সৃষ্টি হয়।

- কেন্দ্রাতিগ বল পৃথিবীর ভূমধ্যরেখায় সবচেয়ে বেশি এবং মেরুতে সবচেয়ে কম।

- এই বলের প্রভাবে পৃথিবীর ভূমধ্যরেখা বেশি ফুলে উঠে এবং মেরু চাপা হয়ে যায়, যার ফলে পৃথিবী একটি অভিগত গোলক আকার ধারণ করে।
• পৃথিবীর আকৃতি পুরোপুরি গোলাকার নয়, বরং এটি একটি অভিগত গোলক।
• পৃথিবীর ভূমধ্যরেখার ব্যাস মেরুর ব্যাসের চেয়ে প্রায় 43 কিলোমিটার বেশি।
• পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলে দিন-রাতের পরিবর্তন হয়।

প্রিমিয়াম প্ল্যান: ১ মাস

99 ৳

৩০ দিনের জন্য সকল লাইভ এবং আর্কাইভ মডেল টেস্ট, প্রশ্ন ব্যাংক ও লেকচার শিট সহ অ্যাপ এর প্রিমিয়াম সব এক্সেস পাবেন।

সাবস্ক্রিপশন লিংক

1052 . পৃথিবীর দুই প্রান্তের ব্যাসের পার্থক্য কত?

A. ৩৬ কিমি
B. ৪৩ কিমি
C. ১০০ কিমি
D. ৭০ কিমি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

- পৃথিবী নিখুঁত গোলক নয়, বরং মেরু অঞ্চলে সামান্য চ্যাপ্টা এবং নিরক্ষীয় অঞ্চলে সামান্য স্ফীত। এই কারণে, নিরক্ষীয় ব্যাস (প্রায় ১২,৭৫৬ কিমি) মেরু ব্যাস (প্রায় ১২,৭১৪ কিমি) থেকে সামান্য বড়।
- এই দুই ব্যাসের পার্থক্য প্রায় ৪২ কিমি।

কারণ:
- পৃথিবীর আবর্তন গতি
- অভিকর্ষ বল
- কেন্দ্রাতিগ বল

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- বিষুবরেখায় পৃথিবীর আবর্তন গতি সর্বাধিক
- এই গতির কারণে মধ্যরেখায় ফোলা
- মেরুতে আবর্তন গতি কম বলে চ্যাপ্টা

1053 . পৃথিবীর আকৃতি কোনটি?

A. পূর্ণ গোলাকার
B. চ্যাপ্টা গোলাকার
C. উত্তর-দক্ষিণে চ্যাপ্টা এবং মধ্যরেখায় ফোলা
D. পূর্ব-পশ্চিমে চ্যাপ্টা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি: জিওয়েড (Geoid)
1. মূল বৈশিষ্ট্য:
- উত্তর-দক্ষিণে চ্যাপ্টা
- মধ্যরেখা বা বিষুবরেখার কাছে ফোলা
- কমলালেবুর মতো আকৃতি

2. প্রমাণসমূহ:
- বিষুবীয় ব্যাস: 12,756 কিমি
- মেরু ব্যাস: 12,714 কিমি
- পার্থক্য: 42 কিমি

3. কারণ:
- পৃথিবীর আবর্তন গতি
- অভিকর্ষ বল
- কেন্দ্রাতিগ বল

4. গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- বিষুবরেখায় পৃথিবীর আবর্তন গতি সর্বাধিক
- এই গতির কারণে মধ্যরেখায় ফোলা
- মেরুতে আবর্তন গতি কম বলে চ্যাপ্টা

সঠিক উত্তর C) উত্তর-দক্ষিণে চ্যাপ্টা এবং মধ্যরেখায় ফোলা কারণ:
- এটি পৃথিবীর প্রকৃত আকৃতি (জিওয়েড)
- বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত
- পৃথিবীর আবর্তন গতির ফলে এই আকৃতি
- মহাকাশ থেকে তোলা ছবিতেও এই আকৃতি দেখা যায়

1054 . রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপ করা যায়-

A. ০-৫ মাত্রা পর্যন্ত
B. ৫-১০ মাত্রা পর্যন্ত
C. ০-১০ মাত্রা পর্যন্ত
D. ০-২০ মাত্রা পর্যন্ত

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

- ভূমিকম্পের মাত্রা নির্ধারনের জন্য বিশ্বজুড়ে বহুল ব্যবহ্নত স্কেলের নাম রিখতার স্কেল।
- সিসমোগ্রাফ থেকে পাওয়া তথ্য এবং রেখাচিত্র বিশ্লেষণ করে গাণিতিকভাবে ভূমিকম্পকে মাপা হয় রিখটার স্কেলের মাধ্যমে।
- রিখটার স্কেলে ০-১০ মাত্রা পর্যন্ত ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা যায়।
- চার্লস এফ রিখটার ১৯৩৫ সালে রিখটার স্কেল উদ্ভাবন করেন।
- এটি একটি ১০-ভিত্তির লগারিদমীয় পরিমাপ।

1055 . GIS কোন দেশ সর্বপ্রথম ব্যবহার করে?

A. আমেরিকা
B. রাশিয়া
C. কানাডা
D. ফ্রান্স

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

- ভৌগোলিক তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ ব্যবস্থাকে সংক্ষেপে বলা হয় জিআইএস (GIS- Geographic Information System)।
- এটি কম্পিউটারের মাধ্যমে তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ ব্যবস্থা যার মধ্য দিয়ে ভৌগোলিক তথ্যগুলোর সংরক্ষন, বিশ্লেষণ ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে স্থানিক ও পারিসরিক সমস্যা চিহ্নিতকরণ, মানচিত্রায়ণ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তৈরিতে সহায়তা করে থাকে।
- রজার টমলিনসন সর্বপ্রথম ১৯৬৮ সালে জিআইএস কথাটি ব্যবহার করেন। এজন্য তাকে জিআইএসের জনক বলা হয়।
- GIS সর্বপ্রথম কানাডা ব্যবহার করে।

1056 . পৃথিবী পৃষ্ঠের দীর্ঘতম কাল্পনিক রেখা কোনটি?

A. কর্কটক্রান্তি রেখা
B. মকরক্রান্তি রেখা
C. বিষুবরেখা
D. সুমেরু বৃত্ত

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

- পৃথিবীর মানচিত্রে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়ের জন্য পূর্ব-পশ্চিমে এবং উত্তর- দক্ষিণে কতকগুলো কাল্পনিক রেখা অঙ্কন করা হয়। এগুলোকে যথাক্রমে অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখা বলে।
- দুই মেরু থেকে সমান দূরত্বে পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বেষ্টন করে যে রেখা কল্পনা করা হয় তাকে নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখা বলে ।
- নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখা (ইকুয়েটর) হ'ল পৃথিবী পৃষ্ঠের দীর্ঘতম কাল্পনিক রেখা।
- পৃথিবী গোলাকৃতির জন্য এ রেখা বৃত্তাকার। এটি নিরক্ষবৃত্ত, মহাবৃত্ত, গুরুবৃত্ত প্রভৃতি নামেও পরিচিত।
- এই কাল্পনিক রেখাটির দৈর্ঘ্য ৪০,০৭৫ কিলোমিটার (২৪,৯০১ মাইল) যা পৃথিবীকে উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণ গোলার্ধে ভাগ করেছে।
- নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণে সমান দুই ভাগে ভাগ করেছে। নিরক্ষরেখার উত্তর দিকের পৃথিবীর অর্ধেককে উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণ দিকের অর্ধেককে দক্ষিণ গোলার্ধ বলা হয়।
- নিরক্ষরেখার ৭৮.৮% জলের মধ্যে এবং ২১.৩% স্থলভাগে কল্পনা করা হয়েছে।
- নিরক্ষরেখার সাহায্যে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধের কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্ব নির্ণয় করা হয়। পৃথিবীর বৃত্তের মোট পরিধি হলো ৩৬০° ।

1057 . ভূপৃষ্ঠ থেকে পাঠানো বেতারতরঙ্গ কোন স্তরে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে পুনরায় পৃথিবীতে ফিরে আসে?

A. আয়নমন্ডল
B. এক্সোমন্ডল
C. মেসোমণ্ডল
D. স্ট্রাটোমণ্ডল

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

- তাপমন্ডলের বিস্তৃতি ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে ৮০ কি.মি. থেকে ৫০০ কি.মি. এর মধ্যে। রকেটও এ স্তর দিয়ে চলাচল করে।
- তাপমন্ডলের নিচের অংশ আয়নমন্ডল নামে পরিচিত যেখানে পৃথিবী থেকে প্রেরিত বেতার তরঙ্গ বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ফিরে আসে।
- পৃথিবীর দিকে ধেয়ে উল্কাপিণ্ড এই স্তরেই পুড়ে যায়। এটি বায়ুমন্ডলের চতুর্থ স্তর।
- মহাকাশে পাঠানো স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহসমূহ তাপমন্ডলে অবস্থান করে।

1058 . দ্রাঘিমা রেখার অবস্থান হতে কী জানা যায়?

A. দিন
B. রাত্রি
C. সময়
D. অবস্থান

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

- নিরক্ষরেখাকে ডিগ্রি, মিনিট ও সেকেন্ডে ভাগ করে প্রত্যেক ভাগবিন্দুর উপর দিয়ে উত্তর হতে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত কল্পিত রেখাই দ্রাঘিমাে রেখা।

বৈশিষ্ট্য:
- দ্রঘিমা রেখাগুলো পৃথিবীর পরিথির অর্ধেকের সমান।
- দ্রাঘিমারেখার ১ ডিগ্রি ব্যবধানে পৃথিবীর সময়ের পার্থক্য ৪ মিনিট।
- দ্রাঘিমা রেখা কোনো স্থানের সময় সম্পর্কে ধারনা প্রদান করে।
- মূলমধ্য রেখার ডানে বা পূর্বে গেলে সময় বাড়ে এবং বামে বা পশ্চিমে গেলে সময় কমে।

1059 . পৃথিবীর আহ্নিক গতির প্রভাবে পৃথিবী কেন অভিগত গোলক আকার ধারণ করেছে?

A. পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষার জন্য
B. সূর্যের আকর্ষণ শক্তির প্রভাবে
C. চাঁদের আকর্ষণ শক্তির প্রভাবে
D. পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ তাপের কারণে

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

- কেন্দ্রাতিগ বল পৃথিবীর ভূমধ্যরেখায় সবচেয়ে বেশি এবং মেরুতে সবচেয়ে কম।

- এই বলের প্রভাবে পৃথিবীর ভূমধ্যরেখা বেশি ফুলে উঠে এবং মেরু চাপা হয়ে যায়, যার ফলে পৃথিবী একটি অভিগত গোলক আকার ধারণ করে।
পৃথিবীর আকৃতি পুরোপুরি গোলাকার নয়, বরং এটি একটি অভিগত গোলক।
পৃথিবীর ভূমধ্যরেখার ব্যাস মেরুর ব্যাসের চেয়ে প্রায় 43 কিলোমিটার বেশি।
পৃথিবীর আহ্নিক গতির ফলে দিন-রাতের পরিবর্তন হয়।

1060 . ভূঅভ্যন্তরের কেন্দ্রমণ্ডল কোন দুটি উপাদান দ্বারা গঠিত?

A. ম্যাগনেসিয়াম ও সিলিকন
B. লোহা ও নিকেল
C. সিলিকন ও লোহা
D. সিলিকন ও অ্যালুমিনিয়াম

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

- কেন্দ্রমণ্ডলের উপাদান সমূহের মধ্যে লোহা ও নিকেল প্রধান।
- এই স্তরের পুরত্ব প্রায় ৩,৪৮৬ কিলোমিটার।
- কেন্দ্রমণ্ডল ভূ-অভ্যন্তরের সবচেয়ে ভেতরের স্তর।
- অন্যান্য উপাদানের মধ্যে পারদ ও সীসা উল্লেখযোগ্য।

1061 . পৃথিবীর ‘যমজ গ্রহ’-

A. বুধ
B. শুক্র
C. শনি
D. মঙ্গল

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

শুক্রকে পৃথিবীর যমজ গ্রহ হিসাবে বিবেচনা করা হয় কারণ এটির আকার এবং আকৃতি অনেকটাই পৃথিবীর সাথে মেলে এবং এটির গঠনও অনেকটা একইরকমের।

1062 . বিভিন্ন ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থের নিঃসরণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বায়ুমন্ডলের কোন স্তরের পুরুত্ব কমে আসে?

A. এক্সোমন্ডল
B. মেসোমন্ডল
C. ট্রপোমন্ডল
D. স্ট্রাটোমন্ডল

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

- স্ট্রাটোমন্ডল স্তর পৃথিবীর ভূমির উপর ১৩ কিমি থেকে শুরু করে প্রায় ৫০ কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত। এই স্তরে রয়েছে ওজন নামের একটি গ্যাস। অক্সিজেনের তিনটি পরমাণু একসাথে মিলিত হবার ফলে এই ওজোন স্তর গঠিত হয়। এই মিলিত তিন পরমাণুর অক্সিজেন অথবা ওজোন গ্যাস অথবা ওজোন স্তর সূর্য থেকে নির্গত ক্ষতিকর অতি বেগুনী রশ্মি অথবা সৌর বিকিরন শোষণ করে তা থেকে আমাদের রক্ষা করে।
- বিভিন্ন ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থের নিঃসরণ বৃদ্ধি পাওয়ায় এ স্তরের পুরুত্ব কমে আসে।
- ওজনস্তরের ক্ষতি ঠেকাতে তাই মন্ট্রিয়াল প্রটোকল গৃহিত হয়।
- বায়ুমণ্ডলে ওজোনের প্রায় ৯০ শতাংশ স্ট্রাটোস্ফিয়ারের মধ্যে পাওয়া যায়।
- ওজন গ্যাসের ঘনত্ব মাপা হয় DU(ডবসন ইউনিট )-এ | বিজ্ঞানী ডবসন আবিষ্কৃত স্পেক্ট্রোফটোমেটের এর সাহায্যে এই ঘনত্ব পরিমাপ করা হয়

1063 . পৃথিবীর আবর্তনের বেগ সবচেয়ে বেশি কোথায়?

A. কর্কটক্রান্তি রেখায়
B. সুমেরু বিন্দুতে
C. নিরক্ষরেখায়
D. মেরু প্রদেশে

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

- নিরক্ষরেখায় পৃথিবীর পরিধি এবং আহ্নিক গতির বেগ সবচেয়ে বেশি (১৬১০ কিমি বেশি)।
- এজন্য নিরক্ষরেখায় পৃথিবীর আবর্তনের বেগ সবচেয়ে বেশি।

1064 . নিচের কোনটি আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান?

A. সমুদ্রস্রোত
B. বারিপাত
C. ভূমির ঢাল
D. বনভূমির অবস্থান

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান গুলো হলো-বায়ুর তাপ, বায়ুর চাপ, বায়ুপ্রবাহ, বায়ুর আদ্রতা,ও বারিপাত।

1065 . পর্বতারোহীদের জন্য বিপদজ্জনক মেঘ কোনটি?

A. পালক
B. পুঞ্জ
C. স্তর
D. ঝড়োপুঞ্জ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

- অতি গভীর, ঘন, কালো এবং বিশাল আকারের যে মেঘ থেকে বজ্রপাত ও বিদ্যুৎসহ মুষলধারে বৃষ্টিপাত হয়, তাকে কিউমুলোনিম্বাস মেঘ বা ঝড়োপুঞ্জ মেঘ (Cumulonimbus Cloud) বলে ।
- এ মেঘ পর্বতারোহীদের জন্য বিপদজ্জনক।
- পশ্চিমবঙ্গ, অসম, বাংলাদেশে সংঘটিত কালবৈশাখী ঝড় এই প্রকার মেঘ থেকে ঘটে থাকে ।

1051 . কেন্দ্রাতিগ বল কোথায় সবচেয়ে বেশি?

1052 . পৃথিবীর দুই প্রান্তের ব্যাসের পার্থক্য কত?

1053 . পৃথিবীর আকৃতি কোনটি?

1054 . রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপ করা যায়-

1055 . GIS কোন দেশ সর্বপ্রথম ব্যবহার করে?

1056 . পৃথিবী পৃষ্ঠের দীর্ঘতম কাল্পনিক রেখা কোনটি?

1057 . ভূপৃষ্ঠ থেকে পাঠানো বেতারতরঙ্গ কোন স্তরে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে পুনরায় পৃথিবীতে ফিরে আসে?

1058 . দ্রাঘিমা রেখার অবস্থান হতে কী জানা যায়?

1059 . পৃথিবীর আহ্নিক গতির প্রভাবে পৃথিবী কেন অভিগত গোলক আকার ধারণ করেছে?

1060 . ভূঅভ্যন্তরের কেন্দ্রমণ্ডল কোন দুটি উপাদান দ্বারা গঠিত?

1061 . পৃথিবীর ‘যমজ গ্রহ’-

1062 . বিভিন্ন ক্ষতিকারক রাসায়নিক পদার্থের নিঃসরণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বায়ুমন্ডলের কোন স্তরের পুরুত্ব কমে আসে?

1063 . পৃথিবীর আবর্তনের বেগ সবচেয়ে বেশি কোথায়?

1064 . নিচের কোনটি আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদান?

1065 . পর্বতারোহীদের জন্য বিপদজ্জনক মেঘ কোনটি?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক