226 . চর্যাপদের কবি কারা?

A. কৃত্তিবাস, চন্দ্রাবতী, কাশীরাম দাস
B. বিজয়গুপ্ত, মালাধর বসু, দ্বিজ মাধব
C. চণ্ডীদাস, বিদ্যাপতি, জ্ঞানদাস
D. লুই পা, ভুসুক পা, শবর পা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

চর্যাপদের কবি বা সিদ্ধাচার্য চর্যাপদ রচনা করেছিলেন। সাধারণত বজ্রযানী ও সহজযানী আচার্যগণই সিদ্ধাচার্য নামে অভিহিত হতেন। তিব্বতি ও ভারতীয় কিংবদন্তিতে এঁরাই 'চৌরাশি সিদ্ধা' নামে পরিচিত। তবে এই ৮৪ জন সিদ্ধাচার্য আসলে কারা ছিলেন তা সঠিক জানা যায় না।

চর্যার কবিরা ছিলেন পূর্ব ভারত ও নেপাল রাষ্ট্রের বিভিন্ন অঞ্চলের অধিবাসী। কেউ পূর্ববঙ্গ, কেউ উত্তরবঙ্গ, কেউ বা রাঢ়ের অধিবাসী ছিলেন। কেউ কেউ বিহার, কেউ ওড়িশা, কেউ বা আবার অসম বা কামরূপের বাসিন্দাও ছিলেন। এঁরা ব্রাহ্মণ, কায়স্থ, ক্ষত্রিয়, বণিক এমনকি অন্ত্যজ শ্রেণি থেকেও এসেছিলেন। কেউ কেউ রাজবংশজাতও ছিলেন। এঁরা পূর্বাশ্রমের পিতৃপ্রদত্ত নাম ত্যাগ করেছিলেন বলে নাম দেখে এঁদের জাতি স্থির করা যায় না। এঁরা হিন্দুধর্মের সনাতন শাস্ত্রবিধান মানতেন না বলে এঁদের বেদবিরোধী ও নাস্তিক আখ্যা দেওয়া হয়। সাধনার নামে গোপনে কেউ কেউ যৌনাচারও করতেন বলে আধুনিক গবেষকগণ মত প্রকাশ করেন।

আবিষ্কৃত পুঁথিটিতে ৫০টি চর্যায় মোট ২৪ জন সিদ্ধাচার্যের নাম পাওয়া যায়। এঁরা হলেন: লুই, কুক্কুরী, বিরুআ, গুণ্ডরী, চাটিল, ভুসুকু, কাহ্ন, কাম্বলাম্বর, ডোম্বী, শান্তি, মহিত্তা, বীণা, সরহ, শবর, আজদেব, ঢেণ্ঢণ, দারিক, ভাদে, তাড়ক, কঙ্কণ, জঅনন্দি, ধাম, তান্তী পা, লাড়ীডোম্বী। এঁদের মধ্যে লাড়ীডোম্বীর পদটি পাওয়া যায়নি। ২৪, ২৫ ও ৪৮ সংখ্যক পদগুলি হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিতে না থাকলেও ডক্টর প্রবোধচন্দ্র বাগচী আবিষ্কৃত তিব্বতি অনুবাদে এগুলির রচয়িতার নাম উল্লিখিত হয়েছে যথাক্রমে কাহ্ন, তান্তী পা ও কুক্কুরী।এই নামগুলির অধিকাংশই তাদের ছদ্মনাম এবং ভনিতার শেষে তারা নামের সঙ্গে 'পা' (<পদ) শব্দটি সম্ভ্রমবাচক অর্থে ব্যবহার করতেন।

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন || স্টাফ অফিসার (26-10-2023)

A. লুই পা
B. ভুসুক পা
C. সরহ পা
D. কাহ্ন পা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

চর্যাপদের কবিগণ এর মধ্যে সর্বাধিক পদরচয়িতার অধিকারী কাহ্ন পা।

চর্যাপদের কবিগণ এর মধ্যে সর্বাধিক পদ রচনা করেন কাহ্নপা। তিনি ১৩ টি পদ রচনা করেন। ভুসুকুপা ৮ টি।

বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক-১২.১২.২০১৪

A. ২৩
B. ২৪
C. ২৫
D. ২৬

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

229 . চর্যাপদের কবিরা ছিলেন-

A. মহাঘানী বৌদ্ধ
B. বজ্রঘানী বৌদ্ধ
C. বাউল
D. সহজঘানী বৌদ্ধ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

৪৬ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (26-04-2024)

A. ভুসুকুপা
B. কাহ্নপা
C. শবরপা
D. লুইপা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

চর্যাপদের কবি ভুসুকুপা নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন।

চর্যাগীতি রচনার সংখ্যাধিক্যে দ্বিতীয় স্থানের অধিকারী হলেন ভুসুকুপা।

তার রচিত পদের সংখ্যা হলো - ৮ টি।

৩০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (30-07-2010)

A. শবরপা
B. কাহ্নপা
C. ডোম্বী পা
D. ভুসুকু পা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

চর্যাপদে সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেছেন কাহ্নপা।

তার রচিত ১৩ টি পদ পাওয়া যায়।

তিনি ৭, ৯ থেকে ১৩, ১৮, ১৯, ৩৬, ৪০, ৪২, ৪৫ নং পদ রচনা করেন।

২৪ নং পদটিও রচনা করেন কিন্তু সেটি পাওয়া যায়নি।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ।। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (07-04-2023)

A. ১০নং পদ
B. ১৬নং পদ
C. ১৮নং পদ
D. ২৩ নং পদ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

সমন্বিত ব্যাংক অফিসার (ক্যাশ) || (02-06-2023)

A. ৪১ টি
B. ৫১ টি
C. ৫৬ টি
D. ৬২ টি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

বাংলায় মুসলমান আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবার আগে ব্রাহ্মণ্য হিন্দুসমাজের পীড়নের আশঙ্কায় বাংলার বৌদ্ধগণ তাঁদের ধর্মীয় পুঁথিপত্র নিয়ে শিষ্যদের সঙ্গী করে নেপাল, ভুটান ও তিব্বতে পলায়ন করেছিলেন – এই ধারণার বশবর্তী হয়ে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী তিনবার নেপাল পরিভ্রমণ করেন। ১৮৯৭ সালে বৌদ্ধ লোকাচার সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের জন্য তিনি প্রথমবার নেপাল ভ্রমণ করেন। ১৮৯৮ সালের তার দ্বিতীয়বার নেপাল ভ্রমণের সময় তিনি কিছু বৌদ্ধ ধর্মীয় পুঁথিপত্র সংগ্রহ করেন। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয়বার নেপাল ভ্রমণকালে চর্যাচর্যবিনিশ্চয় নামক একটি পুঁথি নেপাল রাজদরবারের অভিলিপিশালায় আবিষ্কার করেন। চর্যাচর্যবিনিশ্চয়, সরহপাদের দোহা এবং অদ্বয় বজ্রের সংস্কৃত সহজাম্নায় পঞ্জিকা, কৃষ্ণাচার্য বা কাহ্নপাদের দোহা, আচার্যপাদের সংস্কৃত মেখলা নামক টীকা ও আগেই আবিষ্কৃত ডাকার্ণব পুঁথি একত্রে ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে (শ্রাবণ, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা বৌদ্ধগান ও দোঁহা শিরোনামে সম্পাদকীয় ভূমিকাসহ প্রকাশ করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মোট ৪৬টি পূর্ণাঙ্গ ও একটি খণ্ডিত পদ পেয়েছিলেন। পুঁথিটির মধ্যে কয়েকটি পাতা ছেঁড়া ছিল। প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যার যে তিব্বতি অনুবাদ সংগ্রহ করেন তাতে আরও চারটি পদের অনুবাদসহ ওই খণ্ডপদটির অনুবাদও পাওয়া যায়। মূল পুঁথির পদের সংখ্যা ছিল ৫১। মূল তিব্বতি অনুবাদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, মূল পুঁথির নাম চর্যাগীতিকোষ এবং এতে ১০০টি পদ ছিল। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিটি চর্যাগীতিকোষ থেকে নির্বাচিত পুঁথিসমূহের সমূল টীকাভাষ্য।

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/অধিদপ্তর | ব্যক্তিকর্তা | ৩১.০১.২০১৮

A. শ্লোক
B. কবিতা
C. গান
D. ধাঁধা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

নেপালের রাজদরবার থেকে ১৯০৭ সালে চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় এবং ১৯১৬ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে বই আকারে প্রকাশিত হয়।

চর্যাপদের পদগুলো মূলত গানের সংকলন।

সঠিক উত্তর - গান।

কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ।। ইন্সট্রাক্টর (13-05-2023)

A. কাহ্নপা
B. ভুসুকুপা
C. লুইপা
D. শবরপা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ || সহকারী পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ারিং) (28-05-2024) || 2024

A. বাংলাদেশ
B. নেপাল
C. উড়িষ্যা
D. ভুটান

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

প্রাচীন যুগের একমাত্র নিদর্শন চর্যাপদ। ১৮৮২ সালে বিবিয়াম পত্রিকার সম্পাদক রাজেন্দ্রলাল মিত্র Sanskrit Buddhist Literature in Nepal' গ্রন্থে নেপালে থা সংস্কৃত ভাষায় রচিত বিভিন্ন বৌদ্ধতান্ত্রিক সাহিত্যের কথা প্রকাশ করেন। রাজেন্দ্রলালের মৃত্যুর পর তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার বাংলা, বিহার ও আসাম অঞ্চলের পুঁথি সপ্তাহের দায়িত্ব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মহামহোপাধ্যায় হরপ্রস শাস্ত্রীর উপর। তিনি তৃতীয়বারের প্রচেষ্টা ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবারের সন্থাগারে (রয়েল লাইব্রেরি) নতুন কিছু পুঁথির সন্ধান পান, মা 'চর্যাচর্যবিনিশ্চয়', 'ডাকার্ণব’, ‘সরহপানের দোহা' ও 'কৃষ্ণপাদের দোহা নামে পরিচিত। পরবর্তীতে এগুলো তাঁর সম্পাদনায় ১৯১ খ্রিষ্টাব্দে (১৩২৩ ব.) কলকাতার 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ' থেকে 'হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা' নামে প্রকাশিত হয়।

৪৩ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (29-10-2021)

A. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
B. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
C. হরপ্রাসাদ শাস্ত্রী
D. সুকুমার সেন

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড || সহকারী ব্যবস্থাপক (সাধারণ) (04-12-2021)

A. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
B. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্য়ায়
C. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
D. বিজয়চন্দ্র মজুমদার

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

১৫ তম বিজেএস (সহকারী জজ) প্রাথমিক পরীক্ষা (30-07-2022)

A. ইসলাম ধর্ম
B. খ্রিস্ট ধর্ম
C. শিখ ধর্ম
D. বৌদ্ধধর্ম

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বৌদ্ধধর্মের তত্ত্বকথা চর্যাপদে বিধৃত হয়েছে।

চর্যাপদের মাধ্যমে বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যের গোপন তত্ত্বদর্শন ও ধর্মচর্যাকে বাহিক্য প্রতীকের সাহায্যে ব্যক্ত করেছেন।

সঠিক উত্তর - বৌদ্ধধর্ম।

ডাক-টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সহকারী প্রোগ্রামার - 18.05.2017

A. মাত্রাবৃত্ত
B. স্বরবৃত্ত
C. অমিত্রাক্ষর ছন্দ্র
D. অক্ষরবৃত্ত

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

চর্যাপদের ভাষা মূলত প্রাচীন বাংলা। এর পদগুলাে প্রাচীন কোন ছন্দে রচিত তা আজ বলা সম্ভব নয়। কার ও মতে, চর্যাপদ চার মাত্রার চালভিত্তিক ষোল মাত্রার পাদাকুলক ছন্দ, কারও মতে, পজঝটিকা ছন্দ, কারও মতে, অপভ্রংশ - অবহটঠ রচনায় ব্যবহৃত ছন্দের অনুকরণ। তবে আধুনিক ছন্দের বিচারে চর্যাপদের পদগুলো মাত্রাবৃত্ত ছন্দে লেখা। মাত্রাবৃত্ত রীতিতে গঠিত হলেও মাত্রাবৃত্তের বর্তমান সুনির্দিষ্ট গণনা পদ্ধতি এতে মানা হয়নি।

৩৩ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (01-06-2012)

226 . চর্যাপদের কবি কারা?

227 . চর্যাপদের কবিগণের মধ্যে সর্বাধিক পদরচয়িতার গৌরবের অধিকারী-

228 . চর্যাপদের কবির সংখ্যা কতজন ?

229 . চর্যাপদের কবিরা ছিলেন-

230 . চর্যাপদের কোন কবি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন ?

231 . চর্যাপদের কোন পদকর্তা সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেছেন?

232 . চর্যাপদের কোন পদটি খণ্ডিত আকারে পাওয়া যায়?

233 . চর্যাপদের গান সংখ্যা কতগুলো?

234 . চর্যাপদের পদগুলো মূলত-

235 . চর্যাপদের প্রথম পদের রচয়িতা কে?

236 . চর্যাপদের প্রাপ্তিস্থান কোথায়?

237 . চর্যাপদের ভাষাকে ‘আলো -আঁধারি বলে অভিহিত করেছেন কে?

238 . চর্যাপদের ভাষাকে ‘সান্ধ্য ভাষা’ বলেছেন কে?

239 . চর্যাপদের সাথে কোন ধর্মের নাম সংশ্লিষ্ট?

240 . চর্যাপদ’ কোন ছন্দে লেখা?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক